'দ্বাদশপদী' নামটা শুনে কি ভ্রু কুঁচকে গেল?? কিছুটা তাইই। বাংলা সাহিত্যে এরকম বস্তুর নাম খুব একটা শোনা যায় নি। এক-দু'জন যদিও বা দুয়েক বারের জন্য এই শব্দটা ব্যবহার করেছেন, কিন্তু তারা মজা করতেই করেছেন, ব্যাপারটাতে কোন গুরুত্ব দেন নি। আমি বেশ কিছুদিন ধরেই এরকম একটা ব্যাপার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছি কিন্তু ব্লগে কোন পোস্ট দেবার সাহস পাই নি। আজ অনেকটা সাহস সঞ্চয় করে পোস্ট দিয়েই ফেললাম। এটা শুধুই পরীক্ষাপর্ব, তাই অনুগ্রহপূর্বক কেউ গাল দিবেন না।
আমি যে বৈশিষ্ট্যগুলোকে নিয়ে দ্বাদশপদী কবিতাকে দাঁড় করানোর পরীক্ষা চালাচ্ছি সেগুলো হলঃ
১) ১২ পঙ্ক্তিতে বিন্যস্ত
২) প্রতি পঙ্ক্তিতে ১২ মাত্রা
৩) অক্ষরবৃত্ত ছন্দ
৪) পর পর দুই চরণে অন্ত্যমিল
৫) কবিতার বিন্যাস ৬+৬ কিংবা ৪+৪+৪ কিংবা ৮+৪ কিংবা ৫+৭ সহ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে
আমি যে বৈশিষ্ট্যগুলোকে নিয়ে দ্বাদশপদী কবিতাকে দাঁড় করানোর পরীক্ষা চালাচ্ছি সেগুলো হলঃ
১) ১২ পঙ্ক্তিতে বিন্যস্ত
২) প্রতি পঙ্ক্তিতে ১২ মাত্রা
৩) অক্ষরবৃত্ত ছন্দ
৪) পর পর দুই চরণে অন্ত্যমিল
৫) কবিতার বিন্যাস ৬+৬ কিংবা ৪+৪+৪ কিংবা ৮+৪ কিংবা ৫+৭ সহ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে
প্রিয়াপ্রিয়া, তুমি হও আজ অনিরুদ্ধা,আমার হৃদয়ে তুমি শুধু শুদ্ধা।নীলয়-দুন্দভি কাঁপে তব আশে,তব নাম বাজে মোর প্রতি শ্বাসে!তব কাছে অঘ প্রেমখানি মোর?অঘর হয়েও জিগীষা অঘোর।এ প্রেম শাশ্বত, শ্যামল, অব্যয়!যদিবা হারাই জাগে মনে ভয়!অঘোষ এ প্রেম হয় না শ্রবণ?মোর হৃদে জ্বলে খাণ্ডব-দহন।তবু হৃদ জাগে তব জয়-আশে,এ মন শুধুই তোমা ভালোবাসে!২৭ মে, ২০১২(পরিমার্জনঃ ০১ মে, ২০১৩)দেবাশিস্ মুখার্জি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন